পত্তন ইউনিয়নকে বলা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মা কালের স্বাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে ২৭ টি গ্রাম । এই ইউনিয়নটি ছিল এক কালে হিন্দু অধ্যষিত শিক্ষিত ভদ্র ভিবিন্ন হিন্দু সম্প্রদায়ের আবাস স্থল। পশ্চিমে তিতাস নদীর তীর ঘেষে অসংখ্য খাল, বিল নদী নালা পরিবেষ্টন করে আছে ঐতিহ্য বাহী পত্তন ইউনিয়ন। হিন্দু গ্রামের মধ্যে স্থানে অবস্থিত ৬নং পত্তন ইউনিয়ন পরিষদ। দক্ষিণে পত্তন চক বাজার, উত্তরে ২টি ত্রাণ শিবির । শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন ও খেলাধুলা নিয়ে তার আপন গতিতে চলমান।
উক্ত ইউনিয়নের উত্তরে- চর ইসলামপুর ইউনিয়ন, দক্ষিণে- সিংঙ্গারবিল ইউনিয়ন, দক্ষিণ পশ্চিমে মাছিহাতা ও বাসুদেব ইউনিয়ন পূর্র্- বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন,উত্তর পূর্বে চম্পকনগর ইউনিয়ন । পশ্চিমে তিতাস নদী
গ্রামীন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান সমূহের প্রাথমিক স্তরে ইউনিয়ন পরিষদের অবস্থান। গ্রামীণ আত্ব-সামাজিক উন্নয়ন,পরিকল্পনা প্রনয়ন ও বাস্তবায়ন এবং জনগনেরঅংশগ্রহণ নিষ্চিত করতে ইউনিয়ন পরিষদের গুরূত্ব অপরিসীস। গ্রামীন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসাবে ইউনিয়ন পরিষদ বিভিন্ন সময়ে বিবর্তনের মধ্য দিয়ে আত্বপ্রকাশ করেন। বৃটিশ ষাসনামলের পূবে এ উপমহাদেশের গ্রামে পঞ্চায়েত প্রথা চালু ছিল। গ্রামের গন্যমান্য বয়স্ক লোকদের নিয়ে পঞ্চায়েত গঠিত হত। কিন্তু এর কোন আইনগত ভিত্তি ছিল না। তবে এর মূল দায়িত্ব ছিল সামাজিক বিষয়াদি সম্পর্কে সিগ্ধান্ত নেওয়া এবং বিচার কায সম্পাদন ও গ্রামের শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা করা। এ পঞ্চায়েত গুলো এসব দায়িত্ব পালনের জন্য নিজেরাই সম্পদ আহরণ করতো।
পত্তন ইউনিয়ন পরিষদটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার পত্তন গ্রামের মধ্য স্থলে অবস্থিত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস